স্মৃতির পাতা থেকে এক মধুর ছবি ভাগ করে নিলেন চৈতি ঘোষাল, চিনতে পারছেন এই জনপ্রিয় অভিনেতাদের

আমরা সকলেই চায় স্মৃতিকে আঁকড়ে ধরতে, স্মৃতি বড়োই সুমধুর। আমরা এই স্মৃতি মনে করে হাসতে পারি, কাঁদতে পারি কত কি না হয়। স্মৃতি বড়োই বেদনাদায়ক।

Saranna

chaiti ghoshal shear a memory in social media

আমরা সকলেই চায় স্মৃতিকে আঁকড়ে ধরতে, স্মৃতি বড়োই সুমধুর। আমরা এই স্মৃতি মনে করে হাসতে পারি, কাঁদতে পারি কত কি না হয়। স্মৃতি বড়োই বেদনাদায়ক। কিন্তু আমরা এই স্মৃতি নিয়েই আবেগে ভাসি। আর সম্প্রতি এক অভিনেত্রী চৈতি ঘোষাল (Chaiti Ghoshal) এই স্মৃতি নিয়েই আবেগে ভাসলেন। টলিপাড়ার এই জনপ্রিয় অভিনেত্রীকে সকলেই চেনেন জানেন। টলিপাড়ায় তাঁর বয়স বহু বছর।

চৈতি ঘোষাল সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশ সক্রিয়। স্মৃতিটা শুধু একাই রোমন্থন করতে চাননা, সবাইকে নিয়েই রোমন্থন করতে চান। আর তাই সেই স্মৃতি ভাগ করে নিলেন অনুরাগীদের সাথে। তাঁর নিজের পুরানো অ্যালবাম থেকে বৃহস্পতিবার সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন একটি ছবি। সেখানে রয়েছেন টলি ইন্ডাস্ট্রির জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব।

chaiti ghoshal shear a old memory

যেখানে রয়েছেন ঋতুপর্ণ ঘোষ, ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত, ইন্দ্রাণী হালদার, খেয়ালী দস্তিদার, গার্গী রায়চৌধুরী, নয়নতারা দত্ত, বেবি মুখোপাধ্যায়, চৈতী ঘোষাল, মমতা শঙ্কর, সহ আরও অনেকে। কি সুন্দর ছিল সেই সব স্মৃতি ভরা দিন। ছবির ক্যাপশনে লেখা রয়েছে, ‘ কি সুন্দর ফ্রেম আমাকে সেই দিনগুলোর কথা মনে করিয়ে দেয় যখন আমরা বেবি মুখার্জির জিমে আড্ডা দিতাম। আর এই আড্ডার মধ্যমণি হবে ঋতুপর্ণ ঘোষ। আমাদের ঋতু দা’।

সত্যিই এই নস্টালজিক মুহূর্ত দেখলে নিজেরাই কেমন হারিয়ে যায়। যিনি শেয়ার করেছেন তিনিও তো আবেগে ভেসে এই ছবি শেয়ার করেছেন। অনেকেই এই ছবির পোস্টে কমেন্ট করেছেন। একজন লিখেছেন, ‘খুব গর্বের একটা ফ্রেম’। আর একজন লিখেছেন, ‘ভালোবাসার মাধ্যমে নস্টালজিয়ার স্মৃতি মুছে ফেলা যায়না’।

উল্লেখ্য, রক্তকরবী নাটকের ১০০ বছর উদযাপনে গৌতম হালদারের পরিচালনায় আবারও সেজেছেন রবীন্দ্রনাথের নন্দিনী রূপে। আর সেই ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন। সকলেই তাঁর সেই লুকের বেশ প্রশংসা করেছেন। অভিনেত্রীকে এখন ছোটো পর্দায় কিংবা বড় পর্দায় দেখা যায়না, তবে সোশ্যাল মিডিয়ায় দেখা যায়। আর এই সব তথ্য তারই প্রমাণ।

Related Post