দর্শকের ইচ্ছাপূরণ! আবার একবার মিঠাইরানীকে নিজের হাতে সিঁদুর পরালো তার ‘উচ্ছেবাবু’

জী বাংলায় (Zee Bangla) সম্প্রচারিত দর্শকের প্রিয় সিরিয়াল গুলির একটি হল ‘মিঠাই’ (Mithai)। দুই বছর অতিক্রম করার পরেও দর্শকের কাছে মিঠাইয়ের জনপ্রিয়তা ফিকে হয়ে যায়নি।

Nandini

siddharth applied vermilion to mithai

জী বাংলায় (Zee Bangla) সম্প্রচারিত দর্শকের প্রিয় সিরিয়াল গুলির একটি হল ‘মিঠাই’ (Mithai)। দুই বছর অতিক্রম করার পরেও দর্শকের কাছে মিঠাইয়ের জনপ্রিয়তা ফিকে হয়ে যায়নি। তবে মিঠাইকে মৃত দেখানোর পর থেকে ধারাবাহিকের টিআরপি কিছুটা নিচের দিকে নামতে থাকে। তবে প্রতি সপ্তাহেই স্লট লিড করতে দেখা যায় এই সিরিয়ালটিকে। এই সপ্তাহে সেরা দশের টিআরপি তালিকায় মিঠাই জায়গা করে নিতে পারেনি।

তপবে স্লট লিড ঠিকই করেছে। আসলে মিঠাইকে ধারাবাহিকে ফিরিয়ে আনা হয়েছে যার প্রতীক্ষা দর্শক বহুদিন ধরে করছিল। কিন্তু মিঠাই ফিরে এলেও ফেরেনি মিঠাইয়ের সেই ছন্দ। মিঠাই তার স্মৃতি হারিয়েছে। সে কিছুই মনে করতে পারেনা। তার কাছে বর্তমানে একটাই পরিচয় সে মিষ্টির মা। মিষ্টি মিঠাই ও সিদ্ধার্থর ছোট্ট মেয়ে।

siddharth applied vermilion to mithai between fight with roni

গল্পের খাতিরে মিষ্টি আর সিদ্ধার্থর হঠাৎ করেই দেখা হয়ে যায়। মিঠাইকে ফিরে পেলেও মিঠাই চিনতেও পারেনা সিদ্ধার্থকে। সকলে মিলে বর্তমানে মিঠাইয়ের স্মৃতি ফেরাতে কোমর বেঁধেছে। সবার প্রচেষ্টায় মিঠাইয়ের কিছু স্মৃতি অনেকটা স্পষ্ট হয়েছে। সে এতদিনে সিদ্ধার্থ ও তার পরিবারকে বিশ্বাস করতে শুরু করেছে।

তবে নফর চন্দ্র কিছুতেই মিঠাইকে হাতছাড়া করতে চাননা। আর তিনি যখন দেখলেন যে মিঠাই একপ্রকার ঠিক করেই ফেলেছে যে সেখান থেকে চলে যাবে। তার ফন্দি আঁটে। তারা তাদের ছেলে রনির সাথে জোর করে মিঠাইয়ের বিয়ে দিতে যায়। তবে ঠিক সময়ে সিদ্ধার্থ আর রুদ্র সেখানে পুলিশ সহ পৌঁছে যায়।

siddharth applied vermilion to mithai in mithai serial

হাতাহাতিতে সিদ্ধার্থর হাত থেকে সিঁদুর পরে মিঠাইয়ের সিঁথিতে। আবার একবার বিয়ের বাঁধনে আবদ্ধ হয় মিঠাই সিদ্ধার্থ। তারপর নফর দাস সহ তার স্ত্রী ও ছেলেকে পুলিশ এরেস্ট করে। তবে সেখানে ঘটে আরেক ঘটনা। মণ্ডপে আগুন লেগে যায় হঠাৎ করেই। আর সেই আগুনের কবলে পরে মিঠাইয়ের পূর্ব আগুনে পোড়ার স্মৃতি মনে পরে যায় স্পষ্ট ভাবে। এবার মিঠাই কবে তার স্মৃতি পুরোপুরি ফিরে পাবে সেই আশাতেই আছেন দর্শক।

Related Post