মিত্র বাড়িতে নতুন বিপদ, প্রতিবাদ করতে গিয়ে সব মেয়েদের যেতে হবে জেলে! ‘মেয়েবেলা’র নতুন মোড়

সকলেই মেতে উঠেছে বর্ষবরণ উৎসবে। ধারাবাহিক থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষের ঘরে, সবজায়গায় চিত্রটা কিন্তু একই। সকলেই জানি বর্ষবরণ মানেই বাড়িতে নতুন কিছু হবে, ভালো

Saranna

mitra family face new challange in meyebela serial

সকলেই মেতে উঠেছে বর্ষবরণ উৎসবে। ধারাবাহিক থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষের ঘরে, সবজায়গায় চিত্রটা কিন্তু একই। সকলেই জানি বর্ষবরণ মানেই বাড়িতে নতুন কিছু হবে, ভালো কিছু হবে। এই যেমন জি বাংলার তোমার খোলা হাওয়া ধারাবাহিকে দেখা যাচ্ছে বন্ধ রেস্টুরেন্ট নতুন ভাবে খুলল। আর এই শুভ কাজে সকলেই খুশি। কিন্তু সবার কাছে এই দিনটি যে শুভ নয়, তা প্রমাণ করল আরও এক ধারাবাহিক।

স্টার জলসার জনপ্রিয় এবং প্রশংসিত একটি ধারাবাহিক হল ‘মেয়েবেলা’। যারা ধারাবাহিক অনুরাগী তারা সকলেই জানেন, ধারাবাহিকের গল্প কীরকম? ধারাবাহিকের গল্প কাদেরকে নিয়ে কথা বলে, সবটাই সকলেরই জানা। সব ধারাবাহিকে যেহেতু বর্ষবরণ উৎসব হচ্ছে, এই ধারাবাহিকই বাদ যায় কেন? কিন্তু বর্ষবরণের দিন দেখা গেল ঘোর বিপত্তি।

in meyebela serial mitra family face new challange

সম্প্রতি প্রকাশ্যে এসেছে নতুন প্রোমো ভিডিও, তাতে দেখা যাচ্ছে, ১ লা বৈশাখের দিন বাড়ির সকলে মিলে জমিয়ে খাওয়া দাওয়া করছে, আর এই সময়ই বাড়িতে হাজির হয় পুলিশ। সব মহিলাদের থানায় নিয়ে যাওয়ার প্রস্তাব রাখে । নির্ঝর জানায়, এই বাড়ির মেয়ে বউরা কোনো অন্যায় করেনি, তাই মিত্র বাড়ির মেয়ে বউদের নিয়ে যেতে বাঁধা দেয়। এবার কী হয় সেটাই দেখার।

উল্লেখ্য, সম্প্রতি মৌ আর ডোডো কাছাকাছি আসছে, তাদের মধ্যে সব দূরত্ব ধীরে ধীরে ঘুচে যাচ্ছে। হয়ত এবার মৌ ভুলে যাবে চাঁদনীকে। তাকে ভালোবেসে ফেলবে। এক অনুরাগী তাই লিখেছেন, ‘ ঝগড়া, রাগ, অভিমান আর খুনসুটি এগুলো মিলিয়েই তো একটা সম্পর্ক ধীরে ধীরে তৈরি হয়। যেটা মৌ আর ডোডোর মধ্যে আছে। ওরা ঝগড়াও করে, রাগারাগিও করে, আবার একজন আরেকজনের খেয়ালও রাখে।

অথচ চাঁদনীর সঙ্গে বারো বছরের সম্পর্ক থাকার পরও ডোডো বলে কোনোদিন চাদনীর সঙ্গে ঝগড়া করে নি। এটা কী সম্ভব? আবার ওদের মধ্যে এরকম মান অভিমান খুনসুটিও ছিলো না। তাহলে সত্যিই কী আদৌ ওটা ভালোবাসা ছিলো?? ডোডো যেভাবে সারাদিন ওই মৌ ওই মৌ করে তাতে মৌকে অলরেডি মনে ধরে গেছে এটা বোঝাই গেছে।’

× close ad