Neem Phooler Madhu : জি বাংলার (Zee Bangla) ‘নিম ফুলের মধু’ (Neem Phooler Madhu) তে চলছে নয়া জমজমাট পর্ব। বটব্যালের মত খলনায়কের নিষ্পত্তির পর আবার ধারাবাহিকে এসেছে নতুন খলনায়ক মেঘনাদ। যে কিনা দত্ত বাড়ির গণেশ মূর্তি চায়, আর তার জন্য পর্ণার বন্ধু রুচিরাকে কিডন্যাপ করে, রুচিরাকে উদ্ধার করতে মেঘনাদের পাতা ফাঁদে পা দেয় পর্ণা। পৌঁছে যায় মেঘনাদের কথামতো নির্দিষ্ট স্থানে।
তাদের সামনেই ছদ্মবেশ নিয়ে মেঘনাদ ঘোরাফেরা করছে তা কিছুতেই বুঝতে পারেনি, পর্ণা আর পুলিশ অফিসাররা। মেঘনাদ তাদের সামনে নকল পুলিশ ফোর্সের ছদ্মবেশ নিয়ে হাজির হয়েছে। পুলিশ সেজে গণেশ মূর্তি নিয়ে পালানোর সময়েই পর্ণা ধরে ফেলে মেঘনাদকে। মেঘনাদের ব্যাগ চেক করতে বলে। কিন্তু সে ব্যাগ চেক করতে দেয় না নানানরকম কথা বলে পর্ণাকে ইগনোর করে।
কিন্তু পর্ণা তো ছেড়ে দেওয়ার পাত্রী নয়, আর মেঘনাদ বেগতিক বুঝে পর্ণার মাথায় বন্দুক ঠেকিয়ে মূর্তি সমেত গাড়িতে তুলতে যাচ্ছিল, আর ঠিক তখনই কাকাবাবু হয়ে ওঠে সৃজন। সন্তু ও কাকাবাবুতে দেখি এক পা নিয়েই ক্রাচ দিয়েই লড়াই করে, ঠিক তেমনই সৃজন কাকাবাবুর স্টাইলে পর্ণাকে বাঁচাতে যায়।
সামনে যতই কঠিন হোক না কেন, ভেতরে পর্ণার জন্য রয়েছে অনেক ভালোবাসা। আর সেইমতো ক্রাচ দিয়ে মেঘনাদের হাত থেকে বন্দুক ফেলে দেয়, আর তারপরই একচোট মারপিট শুরু হয়ে যায়। তারপর পুলিশের হাতে ধরা পড়ে। মেঘনাদ। ধরা পড়লেও মেঘনাদ পর্ণাকে শাসিয়ে যায় আবার সে ফিরে আসবে।
দত্ত বাড়ি থেকে যা যা খোয়া গেছে সেই সব জিনিসপত্র সহ পর্ণা, সৃজন, চয়ন, রুচিরাকে বাড়ি পৌঁছে দেয় পর্ণার দুঃসাহসিকতার কথা বলে পর্ণাকে বিশেষ সংবর্ধনা দেয় পুলিশ। এই প্রশংসা মেনে নিতে পারেনা সৃজনের মা, সে তা সত্ত্বেও কথা শোনায় পর্ণাকে। তবে দত্ত বাড়ির গিন্নি হেমলতা দেবী খুব খুশি নাতবৌয়ের ক্রিয়াকলাপে। বৌমাকে কথা শুনিয়ে নাতবৌকে সমর্থন করেন।