‘প্রতি জন্মে আমার মা হয়ে থেকো’, মায়ের জন্মদিনে তাকে জড়িয়ে আবেগঘন পোস্ট দেবের

Tollywood Actor Dev : মায়ের জন্মদিনে চোখে জল আনা পোস্ট দেবের, মিষ্টি শুভেচ্ছা জানালেন মাকে

Saranna

tollywood actor dev post a photo to wish his mother birthday

সবার জীবনের গুরুত্বপূর্ণ একজন মানুষ হল মা। সবার প্রথমে মায়ের স্থান। মাকে নিয়ে প্রত্যেকটা সন্তানের আবেগ জড়িয়ে থাকে। আর তাই মায়ের জন্মদিনে আবেগঘন হয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করলেন টলিপাড়ার (Tollywood) জনপ্রিয় অভিনেতা দীপক অধিকারী (Dipak Adhikary) ওরফে দেব (Dev)। বর্তমানে অভিনেতা ব্যস্ত রয়েছেন ‘প্রধান’ ছবির জন্য। এই ব্যস্ততার মাঝেই মায়ের জন্মদিন পালন করলেন।

তাঁর মা যে তাঁর কাছে কতটা প্রিয়, সেটা এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন তিনি।  প্রত্যেকটা নতুন ছবির প্রিমিয়ারে একটা করে নতুন শাড়ি কিনে দেন। আর সেই নতুন শাড়ি পড়েই ছেলের সিনেমা দেখতে যান। শুধু ছবি দেখতে নয়, শ্যুটিংয়েও ছেলের সাথে মায়ের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। প্রধান ছবির শ্যুটিংয়ে নর্থ বেঙ্গলে গিয়েছিলেন অভিনেতার মা। 

tollywood actor dev post a emotional photo

সম্ভবত ১৫ ই জানুয়ারী দেবের মা মৌসুমী অধিকারীর (Mousumi Adhikary) জন্মদিন ছিল, আর সেই জন্মদিন উপলক্ষ্যে সোশ্যাল মিডিয়ায় মায়ের ছবি পোস্ট করেন। ছবিতে দেখা গেছে, একটা স্ট্রবেরি দেওয়া কেক। আর তার সামনে মাকে জড়িয়ে আদর করছেন। এই ছবির পাশাপাশি একটা ক্যাপশন যোগ করেছেন অভিনেতা। সেই ক্যাপশনে লেখা রয়েছে, ‘আমি পরের জন্মে বিশ্বাস করি না। কিন্তু যদি সেটা থাকে, তাহলে প্রতি জন্মে আমার মা হয়ে থেকো’।

আরও পড়ুনঃ‘মেয়েবেলা’র পর ফিরিয়েছেন একাধিক অফার! বাংলা সিরিয়ালে অভিনয় নিয়ে মুখ খুললেন পর্দার ‘ডোডো’

তাঁর এই পোস্টে অনেকেই তাঁর মাকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। এই তালিকায় রয়েছেন রাহুল দত্ত, নীলাঞ্জনা সেনগুপ্ত, রোহন ভট্টাচার্য, সুদীপ্তা চক্রবর্তী সহ আরও অনেকে। উল্লেখ্য, দেবের জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মানুষ তাঁর বাবা-মা।  মা বাবার জন্যই তিনি আজ এই জায়গায়। তাঁর বাবা-মার প্রতি সুন্দর ব্যবহার দায়িত্ব-কর্তব্য দেখেই বোঝা যায় তিনি কত আদর্শ ছেলে। নিজের থেকেও বাবা-মাকে নিয়ে বেশি ভাবেন।

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Dev Adhikari (@imdevadhikari)

কষ্ট করেই মানুষ হয়েছেন, আর তাই নিজের কেরিয়ারের সাফল্যের জন্য অনেক কসরৎ করতে হয়েছে।  বাবা-মাকে এতটাই ভালোবাসেন যে প্রথম উপার্জনের টাকাটা বাবার নামেই নিয়েছিলেন। আর সেই টাকায় অনেক জামাকাপড় কিনেছিলেন। আর এখনো টাকা পেলেই মায়ের জন্য বরাদ্দ থাকে একটা শাড়ি।

× close ad