বাংলা বিনোদন চ্যানেল গুলো বিভিন্ন ধরনের ধারাবাহিক নিয়ে আসছে দর্শক দের সামনে। দর্শকরা ভাবছেন কোনটা ছেড়ে কোনটা দেখব। এই নিয়ে বেশ একটু ইতস্তত হন। আবার দেখা যায়, একই সময়ে ভিন্ন চ্যানেলে দুটো পছন্দের ধারাবাহিক। সেক্ষেত্রে দেখা যায়, দুটো ধারাবাহিকের মধ্যে একটা ধারাবাহিকের গল্প বেশি বাস্তবসম্মত কিংবা একটু ধামাকাদার হলে সেটাই দেখতে থাকে মানুষজন, আর অন্য চ্যানেলের আর একটা ধারাবাহিক তখন চলে যেতে থাকে ব্যাকসাইডে। এর প্রভাব পড়ে টিআরপি তালিকায়। আর এবারের টিআরপি তালিকায় তো বাজিমাত করে দিলো লক্ষী কাকিমা সুপারস্টারের (Lokkhi Kakima Superstar)।
এই যেমন স্টার জলসায় রাত সাড়ে আটটা বাজলেই শুরু হয়ে যায় ‘মন ফাগুন’। অন্যদিকে সাড়ে আটটা বাজলেই শুরু হয়ে যায় জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক ‘লক্ষী কাকিমা সুপারস্টার’। লক্ষী কাকিমার নতুন প্রোমো দেখে সবাই বেশ আপ্লুত। লক্ষী কাকিমার জন্য একটু পিছনে পড়ে গেল মন ফাগুন। কারণ সম্প্রতি সামনে এসেছে লক্ষী কাকিমা সুপারস্টারের (Lokkhi Kakima Superstar) ধামাকাদার প্রোমো।
সব ঝামেলার অবসান ঘটেছে। লক্ষী আর তার ছেলে দুলাল ও বৌমা হংসিনী মিলে সব সমস্যার সমাধান করেছেন। দুলালের মেজ কাকার সব কীর্তি সাংস্কৃতিক করে তারা। দুলালের মেজ কাকা অর্থাৎ শুভব্রত কে চড় মারে লক্ষী। শুভব্রত জানায় এই অপমানের প্রতিশোধ সে নেবে। কিন্তু লক্ষী এত সহজে ভয় পাননা। শাশুড়ির কথা মত ভাড়া বাড়ি ছেড়ে লক্ষী চলে আসে নিজের বাড়িতে।
প্রোমো ভিডিওতে দেখা যায়, লক্ষী আর দেবব্রত এর ৩০ বছরের বিবাহবার্ষিকী পালন হচ্ছে। আর সেখানেই রয়েছে বড় চমক। দেবব্রত যখন লক্ষীকে সিঁদুর পড়াতে যাবে, ঠিক তখনই সোনা দুলালকে বলে, তোদের তো পালিয়ে বিয়ে হয়েছে, তাহলে আজ এখানে সবার সামনে সিঁদুর পড়িয়ে দে। তখনই হংসিনী-দুলাল দুজনেই চমকে ওঠেন। দুলালের হাত থেকে সিঁদুরের কৌটো মাটিতে পড়ে যায়।
এই কৌটো গিয়ে পড়ে হংসিনীর বাবার পায়ের কাছে, তখনই হংসিনীর বাবা বলেন, ওদেরতো কখনও বিয়েই হয়নি সিঁদুর পড়াবে কি করে? এই কথার শুনে সকলেই চমকিত। এই প্রোমো ভিডিও দেখে দর্শকরা বেজায় খুশি। কারণ ধারাবাহিকে আসতে চলেছে নতুন টুইস্ট।