তিস্তাকে মেরে হতে চেয়েছিল লাখপতি, চাপকে ভিক্টরের পিঠের ছাল তুলে নিল অর্জুন

Anurager Chowa : স্টার জলসার (Star Jalsha) ‘অনুরাগের ছোঁয়া’য় এখন চলছে ধুন্ধুমার পর্ব। তিস্তা নিজের ভুলবশত আর কিছুটা দীপার প্রতি অভিমানে ভিক্টরকে বিয়ে করে নিয়েছিল।

Nandini

anurager chowa serial arjun beat viktar for torture

Anurager Chowa : স্টার জলসার (Star Jalsha) ‘অনুরাগের ছোঁয়া’য় এখন চলছে ধুন্ধুমার পর্ব। তিস্তা নিজের ভুলবশত আর কিছুটা দীপার প্রতি অভিমানে ভিক্টরকে বিয়ে করে নিয়েছিল। কিন্তু খুব কম সময়েই তিস্তা বুঝে গেছে ভিক্টর তাকে নয় বরং তার টাকাকে ভালোবেসেছিল। তিস্তা যে ভিক্টরের জালে জড়িয়ে পড়েছে তা তিস্তার কাছে পরিষ্কার হয়ে গেছে অনেক আগেই।

কিন্তু ভিক্টরের আসল রূপ সম্পর্কে তিস্তা কাউকে কিছু বলতে পারেনি। সে চুপ করে সহ্য করে গেছে। দীপা বুঝতে পেরে তিস্তাকে প্রশ্নও করেছিল কিন্তু তিস্তা বারবার ভয়ে এড়িয়ে গেছে। শেষমেষ তিস্তা যখন জানতে পারে ভিক্টর তার নাম ইন্সুরেন্স করেছে। আর তাকে মেরে সেই ইন্সুরেন্সের টাকা হাতাতে চেষ্টা করছে। তখন তিস্তা সুযোগ পেয়েই আর দেরি করেনা।

anurager chowa serial arjun beat viktar

পালিয়ে যায়, আর গিয়ে পরে অর্জুনের গাড়ির সামনে। তিস্তা দীপার কাছে এসে সব বলতে যেতেই ভিক্টর তিস্তাকে সোনা রুপার ক্ষতি করার ভয় দেখায়। তাই তিস্তা গোপনে একটা চিঠি মারফত দীপাকে সবটা জানায়। দীপা আর অর্জুন সবটা জানার পর একমুহূর্ত দেরি করেনা। ছুটে যায় তারা তিস্তাকে বাঁচাতে। সেখানে গিয়েই তারা দেখে ভিক্টর ছুরি ধরে আছে তিস্তার দিকে।

আরও পড়ুনঃ দর্শকের ভালোবাসায় ফিরল ‘সার্মি’ জুটি, বহুদিন পর অন্বেষা-ঋত্বিককে একসাথে দেখে বেজায় খুশি দর্শক

অর্জুনের রাগ চরমে ওঠে। একটা মেয়ের প্রতি এমন আচরণ কিছুতেই মেনে নিতে পারেনা অর্জুন। সে আজ প্রকৃত তিস্তার দাদার মত কাজটাই করেছে। সূর্য ভিক্টরকে মেরে আধমরা করে দেয়। বেল্ট দিয়ে তাকে চাপকাতে থাকে। কিন্তু সেই মুহূর্তে পৃথা সেখানে উপস্থিত হয় আর অর্জুনকে আটকে দেয়। তবে নিজে ভালো সাজতে শেষমেষ পুলিশে খবর দেয় আর ভিক্টরকে জেলে পাঠায়।

anurager chowa serial viktor going to jail

এদিকে, সরজুন এতদিন বাদে তার মায়ের খোঁজ পেয়ে বড়ই বিমূর্ষ হয়ে পরে। তার অতীত আবার তার সামনে এসে দাঁড়ায়। যে অতীতে ওতপ্রোত ভাবে জড়িয়ে আছে মাকে কাছে না পাওয়ার তীব্র যন্ত্রনা। অর্জুন পৃথাকে স্পষ্ট জানিয়ে দেয় সে কোনোদিনও তাকে মা বলে মেনে নেবেনা। আর এটাই তার সিদ্ধান্ত।

× close ad