শুরুতেই গোল বাঁধল অষ্টমী-ঋতুপর্ণার মাঝে! কি নিয়ে সমস্যা? জানালেন শিঞ্জিনী

Ashtami Serial : জি বাংলার (Zee Bangla) পর্দায় শুরু হয়েছে নতুন ধারাবাহিক ‘অষ্টমী’। মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করছেন, ঋতব্রতা দে (Ritobrota Dey) এবং সপ্তর্ষি মৌলিক। আর

Nandini

ashtami serial two actress shinjinee and ritobrota fighting from start

Ashtami Serial : জি বাংলার (Zee Bangla) পর্দায় শুরু হয়েছে নতুন ধারাবাহিক ‘অষ্টমী’। মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করছেন, ঋতব্রতা দে (Ritobrota Dey) এবং সপ্তর্ষি মৌলিক। আর ধারাবাহিকের গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করছেন কৌশিক চক্রবর্তী। ইনি হচ্ছেন খলনায়ক। প্রত্যেকটা ধারাবাহিকের একটা করে খলনায়িকা থাকেই। এই ধারাবাহিকেও রয়েছে খলনায়িকা।

আর এই খলনায়িকার চরিত্রে অভিনয় করবেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী শিঞ্জিনী চক্রবর্তী (Shinjinee Chakraborty)শিঞ্জিনীর সাথে ঋতব্রতার শুরু হল ঝামেলা। ধারাবাহিক সবেমাত্র শুরু হয়েছে, আর এর মধ্যেই ঝামেলা। কি এমন ঝামেলা হল? শুরুর আগেই যদি ঝামেলা হয়, তাহলে তো সেই ধারাবাহিক ভবিষ্যতে আর চলবে না। সেই ধারাবাহিক কয়েকদিনের মধ্যেই শেষ হয়ে যাবে। আসল ব্যাপারটা কি?

জি বাংলার একটি জনপ্রিয় ননফিকশন শো হল ‘দিদি নাম্বার ওয়ান’। এদিন দিদি নাম্বার ওয়ানের মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন অষ্টমী ধারাবাহিকের সদস্যরা। সেখানেই উপস্থিত ছিলেন নায়িকা এবং খলনায়িকা। সেখানে ঋতব্রতা জানান, তাঁর চরিত্র সম্পর্কে। সে একটা অ্যাক্সিডেন্টের কারণে অন্ধ হয়ে যায়। আর সেই অন্ধ চোখ নিয়ে কীভাবে সে অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়বে সেই নিয়েই এগোবে গল্প।

আরও পড়ুনঃ সূর্যকে না পেয়ে মানসিক রোগী মিশকা, ফের জেল থেকে পালতে করল দুর্দান্ত ছক!

ঋতব্রতা তারপর জানায়  আমি সবকিছুতেই প্রতিবাদ করি। আর তখনই শিঞ্জিনী জানায়, আমার সাথে অষ্টমীর ঝামেলা বাঁধবে, আমি খুবই দুষ্টু। বাস্তবে নয়, টিভির পর্দাতেই বাঁধবে ঝামেলা। উল্লেখ্য, জি বাংলার সাথে অষ্টমীর এটাই প্রথম কাজ। শেষবার তাঁকে দেখা গেছে কালার্স বাংলার ‘নায়িকা নাম্বার ওয়ান’ এ। এখানে অন্যরকম চরিত্রে অভিনয় করেছেন, আর জি বাংলায় একেবারেই আলাদা রকমের চরিত্রে অভিনয় করছেন।

যেটা তাঁর কাছে খুবই চ্যালেঞ্জিং। বাড়িতেও করছেন ওয়ার্কশপ। পর্দায় অন্ধ, বোবা, কালা ইত্যাদি চরিত্রে অভিনয় করাটা বেশ চ্যালেন্জিং হয়ে দাঁড়ায় শিল্পীদের কাছে। ঋতব্রতা কোনোদিন ভাবেননি অভিনয় করবেন, মায়ের জন্যই এই অভিনয়ে আসা। তাঁর ইচ্ছে ছিল লেখাপড়া করে চাকরি করা। কিন্তু সেটা আর হয়নি। ২০০৫ এ বাবাকে হারান, তাই মায়ের সব দায়িত্ব তাঁর। মাকে ভালো রাখাার জন্যই এখানে আসা।

× close ad