পর্দায় রোহিতের প্রেমে পড়লেও ‘ফুলকি’র বাস্তব জীবনের ভ্যালেন্টাইন কে? জানালেন দিব্যানী!

জি বাংলার (Zee Bangla) একটি জনপ্রিয় ধারাবাহিক হল ‘ফুলকি’(Phulki)। এই ধারাবাহিক টিআরপি তালিকাতেও বেশ ভালো জায়গা করে নিয়েছে। ধারাবাহিকটি সকলেরই বেশ পছন্দের। ধারাবাহিকে ফুলকি আর

Saranna

divyani mondal openup about her valentin for first time

জি বাংলার (Zee Bangla) একটি জনপ্রিয় ধারাবাহিক হল ‘ফুলকি’(Phulki)। এই ধারাবাহিক টিআরপি তালিকাতেও বেশ ভালো জায়গা করে নিয়েছে। ধারাবাহিকটি সকলেরই বেশ পছন্দের। ধারাবাহিকে ফুলকি আর রোহিতের মান-অভিমানের পালা চলছে। রোহিত পছন্দ করে ফুলকিকে, আবার শালিনীও রয়েছে, কোনদিকে যে সে এগোবে ভেবে কূল কিনারা পায়না। এই নিয়ে চলছে দোটানাময় পর্ব। 

আর এইসব কে পিছনে ফেলে এর মাঝেই ফুলকি বেছে নিয়েছে তার পছন্দের মানুষকে। খুঁজে নিয়েছে নিজের ভ্যালেন্টাইনকে। কে সেই ভ্যালেন্টাইন? আসলে ফুলকি ভ্যালেন্টাইন বাছেননি। ফুলকি চরিত্রে অভিনয় করা দিব্যানী মন্ডল (Divyani Mondal) বেছে নিয়েছেন নিজের ভ্যালেন্টাইনকে। এক সাক্ষাৎকারে সেটাই জানালেন। দিব্যানী বাবা-মায়ের একমাত্র এবং প্রচন্ড আদুরে মেয়ে। বাড়িতে প্রত্যেকেই তাঁকে প্যাম্পার করেন।

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Divyani Mondal (@mondaldivyani)


এই আদুরে মেয়েকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, সে কি সিঙ্গেল? সে জানিয়েছেন সিঙ্গেল। সিঙ্গেল হলেও তার সময় কাটে এক চারপেয় পোষ্যকে নিয়ে। সেই পোষ্যই দিব্যানীর জীবনের ভ্যালেন্টাইন। তার নাম ‘কুটুলি’। তার বয়স মাত্র ৫৪ দিন। তার জীবন জুড়ে রয়েছে বাবা-মা, আর ওই পোষ্য। তিনি জানিয়েছেন, ‘আমি ওকে খুব ভালোবাসি, ও আমার খুব ভালো বন্ধু। ওই আমার ভ্যালেন্টাইন’।

আরও পড়ুনঃ সন্তানের অপদার্থতা বাবা-মায়েরও দায়, জেঠুর কথা-অভিনয়ে আবারও চোখ ভিজল দর্শকদের

এর পাশাপাশি দিব্যানীর আরও এক চমকপ্রদ কথা হল, দিব্যানী নিরামিষভোজী। মাত্র ১৫ বছর বয়স থেকেই তিনি নিরামিষ খান। বর্তমানে এখন তার বয়স ১৯। চারিদিকে আমিষভোজী মানুষ দেখেও তার মন প্রাণ সবকিছু নিরামিষেই সঁপেছেন। সেটে যখন মাছ-মাংসের সিন থাকে, তখন তার জন্য মিষ্টির মাছ-মাংস বানানো হয়। 

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Divyani Mondal (@mondaldivyani)

আসলে পুরোপুরিই সে নিজেকে ধর্মের দিকে সঁপে দিয়েছেন। বাড়িতে রয়েছে ৫ টা গোপাল আর একটা রাধা। নিত্য পূজিত হন। নিজের বাড়ি থেকে যখন কলকাতার বাড়িতে আসেন ৫ টা গোপাল আর একটা রাধাকে সঙ্গে নিয়ে আসতে পারেননি। তাই সাথে করে নিয়ে এসেছেন কৃষ্ণ ও রাধার কাঠের মূর্তি। সেই মূর্তি সবসময় তার সাথেই রয়েছে।

× close ad