‘মন ছাড়া শরীর পাওয়া যায় না…’ শারীরিক সম্পর্কে জোর করতেই প্রতিবাদ শিমুলের

জি বাংলায় (Zee Bangla) সদ্য শুরু হওয়া ধারাবাহিক ‘কার কাছে কই মনের কথা’ (Kar Kache Koi Moner Kotha) হৈ চৈ ফেলে দিয়েছে নেটপাড়ায়। শুরু থেকেই

Nandini

in kar kache koi moner kotha serial parag forcefully try to intimate with shimul

জি বাংলায় (Zee Bangla) সদ্য শুরু হওয়া ধারাবাহিক ‘কার কাছে কই মনের কথা’ (Kar Kache Koi Moner Kotha) হৈ চৈ ফেলে দিয়েছে নেটপাড়ায়। শুরু থেকেই শিমুলের প্রতিবাদী সত্ত্বা আর তার শাশুড়ির আচার ব্যবহার দর্শককে প্রতি পদে সমাজের এমন কিছু মানুষের স্মরণ করিয়ে দিচ্ছে। আর তাই এত হৈচৈ এই ধারাবাহিক নিয়ে। শিমুলের শাশুড়ি যেমন কিপ্টে তেমনই তার মানসিকতাও বড্ড সীমাবদ্ধ।

অন্যদিকে শিমুল আধুনিক সমাজের শিক্ষিত মেয়ে। যে অন্যায় মুখ বুঝে সহ্য করতে নারাজ। শিমুলের বর পরাগ, সেও শুধু পরিবার বলতে মা-ভাই এদেরকেই বোঝে বউ তার কাছে কেবল মায়ের হাতে হাতে সংসার সামলানোর বস্তু মাত্র। তার আলাদা কোনো সন্মান বা আরামের-আহ্লাদ থাকাটাও যেন তার কাছে পাপ সমান। মায়ের কথাই পরাগের (Parag) কাছে বেদবাক্য।

in kar kache koi moner kotha serial shimul angry on parag

সম্প্রতি, এই ধারাবাহিকে শিমুল (Shimul) আর পরাগের ফুলশয্যা ঘিরে ছিঃ ছিঃ রব সোশ্যাল মিডিয়ায়। কারণ, ফুলশয্যার রাতে ছেলে যাতে বৌয়ের কাছাকাছি যেতে না পারে তাই মা শরীর খারাপের বাহানায় ছেলের ফুলশয্যার খাটেই পরাগ (Parag) আর তার মা রাত্রিযাপন করেন। আর নতুন বউ চেয়ারে। আর এই ঘটনাকে কেন্দ্র করেই উথাল পাথাল নেট দুনিয়া। একটা মা কিকরে এতটা নিম্ন মানসিকতার হতে পারেন? এমনটাই প্রশ্ন বেশিরভাগের।

সেখানে আবার অনেকেরই মত, এই ঘটনা খুব যে অবাস্তব তা একদমই নয়। আসলেই বাস্তবের সাথে মিল রয়েছে এই ঘটনার। এমন ঘটনা বাস্তবেও সাদৃশ। অনেক দর্শকই ধারাবাহিকের এমন লেখনীকে সাহসিকতা বলছেন। কারণ এটাও সমাজের একটা দিক, যা ঢাকা দিতে চাইলেও ঠিক বেরিয়ে পরে। নতুন পর্ব ঘিরে আরেকবার ধারাবাহিকটি উঠে এল সমালোচনায়। শিমুল (Shimul) আর পরাগ ধুলোপা করতে শিমুলের বাড়ি গেছে।

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Bangla Binodon (@banglaa_binodon)


আর সেখানেই পরাগ (Parag) যখন রাতে ঘরে তার বউয়ের জন্য অপেক্ষা করছে তখন শিমুল দেরি করে ঘরে আসতে। আর তা দেখে পরাগের রাগের পারদ বেড়ে যায়। এরপর পরাগ শিমুলের সাথে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের ইচ্ছা প্রকাশ করলে শিমুল বাঁধা দেয়। তবে পরাগ জোর করতে যায় শিমুলকে। তবে শিমুলও ছেড়ে দেওয়ার পাত্রী নয়, সে পরাগকে সাফ জানিয়ে দেয় ‘মন ছাড়া শরীর পাওয়া যায় না… আর তুমি যা অসভ্যতাটা করে চলেছো এরপর আস্তে আস্তে আমার মনটাই মরে গেছে। এরপর না পাবে আমার মন, না পাবে আমার শরীর’।

× close ad