অনেকদিন ধরেই দর্শকরা অপেক্ষা করে আছেন ‘অনুরাগের ছোঁয়া’ (Anurager Chhowa)য় নতুন কিছু দেখতে পারবেন দর্শক। সূর্য-দীপার মিল দেখতে চান তারা। তারা চাইছেন আবার দুজনের নতুন করে বিয়ে হোক। কিন্তু সেটা কিছুতেই হয়না। যতবার মিলন হতে যাচ্ছে, ততবারই মিশকা এসে বাঁধার সৃষ্টি করছে। আর তাই মিল হতে গিয়েও হচ্ছেনা। সূর্য কাছে যেতে চাইলেও তার মনে মনে পড়ে যায় মিশকার বলা কথা গুলো।
কারণ মিশকা দীপার সম্পর্কে অনেক খারাপ খারাপ কথা বলেছিল। আর সেই কারণেই তো এই দূরত্ব। কিন্তু দিন যতই এগোচ্ছে দূরত্ব ততই বাড়ছে। সোনা রূপার জন্য তাঁরা কাছাকাছি এলেও কোনো কারণবশত তাঁরা পিছিয়েই যায়। আর এর জন্য দায়ী মিশকা। মিশকা সূর্যর বেস্ট ফ্রেন্ড। মিশকা সূর্যকে চায়। আর তাই তাদের দুজনের মধ্যে দূরত্ব সৃষ্টি করেছে।
আর এতেই ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন দর্শকরা। সূর্য দীপার দূরত্ব চিরস্থায়ী করতে সূর্য দীপাকে ডিভোর্স পেপার পাঠায়। রূপা সেই পেপারটা রিসিভ করে। পরে বুঝতে পারে বাবা মায়ের সাথে থাকতে চায়না। আর তাই এই পেপার পাঠিয়েছে। এই কারণে খুবই ভেঙে পড়ে রূপা। একদিকে তাঁর বাবা তাঁকে মেনে নিচ্ছেনা আর অন্যদিকে আবার তার মায়ের সাথেও একদম সম্পর্ক শেষ করে দিতে চাইছে তাই রুপা ভীষণ কষ্ট পাচ্ছে।
অন্যদিকে আবার ডিভোর্স পেপার দেখে আরো ভেঙে পড়ে। পরীক্ষার ফলাফল খুবই খারাপ হয়। কিন্তু মাকে কথা দেয় এবার থেকে সে ভালো রেজাল্ট করবে। আর যার কারণে এটা হল, তাঁর প্রতি অনেক অভিমান জন্মায় রূপার। অর্থাৎ সূর্যর প্রতি অভিমান জন্মায়। এরপর ধারাবাহিক লিপ নেবে। ২০ বছর পর রূপা ডাক্তার হবে। মায়ের উপর হওয়া সব অপমানের প্রতিশোধ নিতে ডাক্তার হয়ে ওঠে রুপা।
আর বাবা সূর্য সেনগুপ্তের চেম্বারেই যোগ দেয় রূপা। বাবা-মেয়ের নতুন সংঘাত হবে। এরপর কি বাবা মেয়েকে কাছে ডেকে নেবে? নাকি দূরে সরিয়ে দেবে সেটাই দেখার। যদিও এখনও ধারাবাহিকে এই ট্র্যাক এসে উপস্থিত হয়নি। ভবিষ্যতে এরকমটাই হতে চলেছে অনুরাগের ছোঁয়াতে। কতটা কি হয় সেটাই এখন দেখার।