জি বাংলার জনপ্রিয় সিরিয়াল গুলির মধ্যে অন্যতম ‘কার কাছে কই মনের কথা’। বর্তমানে এই ধারাবাহিকে চলছে হাই ভোল্টেজ ড্রামা। পরাগ আর প্রিয়াঙ্কার বিয়ের দিন পরাগকে বিষ খাওয়ানো হয়। আর দোষ দেওয়া হয় শিমুলের নামে। শিমুল এখন কোর্টে নিজেকে বাঁচানোর লড়াই লড়ে চলেছে। তবে শিমুলের পাশে আর কেউ এই বিপদে না দাঁড়ালেও।
তার পাড়ার বন্ধুরা আর শতদ্রু ঠিক পাশে আছে। কোর্টে একপক্ষ যেমন শিমুলকে দোষী সাজাতে উঠে পড়ে লেগেছে। তেমনই শিমুলকে নির্দোষ প্রমান করতেও চলছে জোড় প্রশ্ন-উত্তর পর্ব। এরই মাঝে পরাগের বিপক্ষে তার স্কুলের হেড মাস্টারমশাইও সাক্ষী দিয়েছেন। তবে এখনও পর্যন্ত কেসের সুরাহা হয়নি।
যদিও কোর্টে শিমুল যে নির্দোষ প্রমাণিত হবে তা সাম্প্রতিক একটি প্রোমো থেকেই জানা গিয়েছে। যেখানে পরাগ আবার শিমুলকে তাকে একটা সুযোগ দিতে অনুরোধ করছে। কিন্তু শিমুল কি করবে তা তার ভাবগতিক দেখে এখনও বোঝা যায়নি। তা সময়ের সাথে সাথেই স্পষ্ট হবে। এদিকে শিমুল পুতুলের জন্য যে শিক্ষককে ঠিক করেছিল পরাগ-পলাশ-প্রতীক্ষা মাইল তাকে তাড়াতে উঠেপড়ে লেগেছে।
আরও পড়ুনঃ বিয়ের আগেই সব শেষ, রূপের সাহায্যে মেঘকে গুলি করল ময়ূরী! ফাঁস টানটান পর্ব
প্রতীক্ষার প্রাক্তন ওই মাস্টারমশাই তীর্থ। তীর্থর কাছে এমন কিছু আছে যা পলাশকে দেখলে তাদের সংসার ভেঙে যেতে পারে। তাই প্রতীক্ষা বারবার তীর্থর সামনে মুখ খুলতে গিয়ে চুপ করে যায়। বেশি কিছু বলতে পারেনা। এবার তীর্থ পুতুলকে নিজের কাছে রাখার পাকাপাকি ব্যবস্থা করল। তীর্থ মধুবালাকে পুতুলকে বিয়ের প্রস্তাব দেয়।
যা শুনে পরাগ-পলাশ আর প্রতীক্ষার কথা বন্ধ হয়ে যায়। পাশাপাশি মধুবালা আর পুতুল ভীষণ খুশি হয়। তীর্থ তাদের নিজের বাবা-মায়ের সাথে পরিচয় করতে তার বাড়ি যেতে বলে। আর পুতুল, তার সরল মনে বিয়ের স্বপ্ন বুনতে থাকে। তার শ্বশুরবাড়ি কেমন হবে? শ্বশুর-শাশুড়ি কেমন হবে? ইত্যাদি ইত্যাদি। এবার দেখার পুতুলকে কি তীর্থ সত্যিই বিয়ে করতে পারবে?