‘মিঠাই’কে ফেরাতে মরিয়া মিঠি! তবে তার অব্যক্ত কষ্টে চোখে জল অনুরাগীদের

জি বাংলার (Zee Bangla) একটি জনপ্রিয় ধারাবাহিক হল ‘মিঠাই’ (Mithai)। এই ধারাবাহিক সকলের কাছেই বেশ জনপ্রিয়। শুধু ধারাবাহিক নয়, ধারাবাহিকের মানুষগুলোও দর্শকদের কাছে একটা আবেগ

Saranna

mithi hurt knowing that when mithai coming she gone from monohora in mithai

জি বাংলার (Zee Bangla) একটি জনপ্রিয় ধারাবাহিক হল ‘মিঠাই’ (Mithai)। এই ধারাবাহিক সকলের কাছেই বেশ জনপ্রিয়। শুধু ধারাবাহিক নয়, ধারাবাহিকের মানুষগুলোও দর্শকদের কাছে একটা আবেগ একটা অনুভূতি। আর তাই তো সকলের এত পছন্দের এই ধারাবাহিক। মিঠাই, উচ্ছেবাবু সকলকে নিয়েই তারা আবেগঘন, শুধু তাই নয় তাদের হল্লা পার্টিকেও বেশ পছন্দ। 

তবে এখন সবটাই অন্যরকম। ধারাবাহিকের কাহিনীতে এসেছে বিরাট পরিবর্তন। মিঠাই মারা গেছে, মিঠাই এর বদলে এসেছে মিঠাই রূপী মিঠি। মোদক বাড়ির ভোল পাল্টে গেছে। একেবারে মর্ডান সাজে অন্যভাবে এসেছে মিঠি। সকল দর্শক  তাকে মানতে চায় না। সকলেই মিঠাই কে দেখতে চায়। মিঠাই এর অন্বেষণে সিদ্ধার্থের সঙ্গী হয়েছিল মিঠি। নানারকম ভাবে সাহায্য করেছিল সিদ্ধার্থকে। এমনকি নিজের বিপদের তোয়াক্কা না করে  মিঠাই সেজে মিঠাই এর খোঁজে বেড়িয়েছিল।

mithai as mother

বর্তমানে ফিরেও এসেছে মিঠাই। কিন্তু মিঠাই ফিরে আসলেও তার স্মৃতি ফেরেনি। সে এখন শুধুই মিষ্টির মা। তবে মিঠি একজন বোন, একজন শুভাকাঙ্খীর মত সকলের পাশে থেকে মিঠাইয়ের স্মৃতি ফেরানোর প্রচেষ্টায় মেতেছে। তবে সবকিছু হারিয়ে ফেলার কষ্টটা যেন লুকোতে পারছেনা মিঠি। মিঠি কোন ভিলেন চরিত্র নয়, সে চায় মিঠাই তার সংসারে ফিরে আসুক। আর সে চলে যাবে। কিন্তু একটা পরিবার তার বন্ধু, পার্টনার এসব ছেড়ে চলে যেতে তার বুকটা কোথাও খালি হয়ে যাচ্ছে বারেবারে। আর সেই কষ্টের অভিব্যক্তি তার চোখে মুখে ফুটে উঠতে দেখা যাচ্ছে বারংবার। 

তবে মিঠাই ফিরে আসার পর বর্তমান গল্পের পরিস্থিতির দিকে নজর রেখে কিছুসংখ্যক দর্শক মনে করেছিলেন মিঠি হয়তো ভিলেন হয়ে উঠবে। সে সব ছেড়ে দেবেনা। কিন্তু এক অনুরাগী এ বিষয়টা মানতেই চান না, তাই তিনি লিখেছেন, ‘আমার মনে হয় না তেমনটা হবে কারণ মিঠি ক্যারেক্টার টা কে ভিলেন বানালে লেখিকা সবার কাছে ওকে এত মহান বানাতেন না।

mithi hurt knowing that when mithai coming in mithai

আর তাছাড়া মিঠির ডায়লগ গুলো তে বোঝা যায় যে ওর পার্সোনালিটি অন্য মেয়েদের থেকে অনেক আলাদা কিন্তু ওইযে যখন মিঠি বেকাবু কথাটা বলল তখনি অনেকের সন্দেহ হয়েছে আমারও হয়েছে। কিন্তু হয়ত মিঠি মিঠাইয়ের জন্য নিজের মনে কোনো অনুভুতি যদি তৈরি হয় সিড কে নিয়ে তাহলে সেটা স্যাক্রিফাইস করবে কারণ না হলে বারবার কিন্তু মিঠি সিডকে মিঠাইকে খুঁজে বের করতে সাহায্য করত না।’

× close ad