Neem Phooler Madhu : জি বাংলার (Zee Bangla) যে ধারাবাহিকে এখন চলছে টানটান উত্তেজনামূলক পর্ব। সেটি হল ‘নিম ফুলের মধু’। ধারাবাহিকটি এখন বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। রাত আটটা বাজলেই সকলের ঘরে ঘরে টিভির পর্দায় চলতে থাকে এই জনপ্রিয় ধারাবাহিকটি। সবাই অধীর আগ্রহী হয়ে ধারাবাহিকটি দেখতে থাকেন। বর্তমানে ধারাবাহিকে চলছে রুচিরার ট্র্যাক।
রুচিরাকে খুনের দায়ে মিথ্যা অভিযোগ করে ফাঁসানো হয় পর্ণাকে। কিন্তু পর্ণা যে নির্দোষ, সেটা প্রমাণ করতে পর্দার পাশে রয়েছে সৃজন। শুধু সৃজন নয়, সৃজনের কাকা, কাকীমা, বর্ষা সহ আরও অনেকে। পর্ণাকে নির্দোষ প্রমাণ করতে গেলে রুচিরাকে খুঁজে বের করতে হবে। সবাই মিলে খোঁজ করে রুচিরার। অবশেষে খুঁজে পায় রুচিরাকে।
রুচিরাকে উদ্ধার করতে গিয়ে তারা আবার একটা বিপদের মধ্যে পড়ে। রনি এবং তার দলবল সেখানে পৌঁছে যায়। সবাই মিলে তাদেরকে অ্যাটাক করে। কিন্তু পর্ণার কাছে তো সবাই জব্দ। পর্ণার কাছে রনিও জব্দ। তারপর পুলিশ এসে পৌঁছায়। রনি সবার সামনে স্বীকার করে, এটা একটা ফাঁদ, যেখানে সব দোষ পর্ণার ঘাড়ে চাপে। আর পর্ণার ফাঁসি হয়।
রনিকে যখন অ্যারেস্ট করে রনি তখন তার বাবার নাম করে। তখন পর্ণা বলে বাবাকে একা থাকা প্র্যাকটিস করতে বল। কারণ কয়েকদিন হল সবেমাত্র সে জেল থেকে ছাড়া পেয়েছে। কিন্তু আবার সে জেলে ঢুকতে চলেছে। রনির গোটা জীবনটা এবার জেলেই কাটবে। পুলিশও ভাবতে পারেনি পর্ণা এত কিছু করতে পারবে বলে।
পর্ণার এই সাফল্যে সবাই মুখরিত। গোটা দত্ত বাড়ির লোক সকলেই খুশি। মৌমিতা এই সাফল্য দেখে খুশি হয়নি, সঙ্গে সঙ্গেই ইশাকে ফোন করে সবটা জানায়। আর সৃজন পর্ণার এই কাছাকাছি আসাটা মেনে নিতে পারছেনা সৃজনের মা। কৃষ্ণা ভাবছে তার ছেলে আবার পর হয়ে গেল। মায়ের আঁচল ছেড়ে বৌয়ের আঁচল ধরল। আর তা দেখে কৃষ্ণা হিংসা করতে থাকে। আবার শাশুড়ি-বৌমার কোন্দল হবে।