‘কাউকে না জানিয়ে চলে যাবো……’! বরের কথায় আঘাত পেয়ে মৃত্যুমুখে সন্ধ্যা! ফাঁস ধুন্ধুমার পর্ব

দুই বোনের স্বার্থত্যাগের কাহিনী নিয়ে তৈরি হওয়া একটি ধারাবাহিক হল ‘সন্ধ্যাতারা’ (Sandhyatara)। স্টার জলসায় (Star Jalsha) সোম থেকে রবি প্রত্যেকদিন সন্ধ্যা ৭;৩০ এ সম্প্রচার হয়।

Saranna

sandhyatara serial sandhya in danger for akash

দুই বোনের স্বার্থত্যাগের কাহিনী নিয়ে তৈরি হওয়া একটি ধারাবাহিক হল ‘সন্ধ্যাতারা’ (Sandhyatara)স্টার জলসায় (Star Jalsha) সোম থেকে রবি প্রত্যেকদিন সন্ধ্যা ৭;৩০ এ সম্প্রচার হয়। বেশ ভালোই এগিয়ে যাচ্ছে ধারাবাহিকের কাহিনী। এই ধারাবাহিকের কাহিনীতে একদিকে যেমন আছে দুঃখ, আর একদিকে তেমনই আছে হাসি। সব মিলিয়ে বেশ জমজমাট পর্ব।

সুখ আর দুঃখ যেহেতু মিলিয়ে মিশিয়ে আছে, সেহেতু সন্ধ্যা এবং আকাশের জীবনে আসছে বড়সড় দূর্ঘটনা। যারা ধারাবাহিকের নিয়মিত দর্শক তারা জানেনই, আকাশ সন্ধ্যাকে মেনে নিতে পারেনি, তারাকেই সে ভালোবাসে। তাই তারার সাথে দেখা করতে আকাশ কলকাতা যায়, আর সেখানেই তার পিছুপিছু পৌঁছে যায় সন্ধ্যা। তারার হোস্টেলের সামনে আকাশের গাড়ি দেখে।

sandhyatara serial sandhya in danger for akashneel

 

তারপর তারাকে সে আকাশের কথা বলে। তারা মিথ্যা বলে কাটিয়ে দেয়। তারপর সে তারার হোস্টেলের ভিতরে ঢোকে। হোস্টেলের এক মেয়েকে জিজ্ঞাসা করে, তারার ঘরর দিকে এগোয়। এদিকে আকাশও রয়েছে হোস্টেলের ভিতর, আর এদিকে সন্ধ্যাও রয়েছে। কি করবে তারা ভেবে কূল কিনার পায়না। তারা পরিকল্পনা করে আকাশকে পিছনের গেট দিয়ে বের করিয়ে দেবে। কিন্তু পরিকল্পনা আর পূরণ হল না। একটা মেয়ে এসে তারাকে বলে তোর মেজদি এসেছে তোর ঘরে রয়েছে, দেখা করে আয়।

তারার মেজদিই যে সন্ধ্যা তা আকাশ জানে না। আকাশ শুধু জানে এই মেজদির জন্য তাদের সম্পর্কে ভাঙন ধরেছে। আর তাই মেজদির কথা শুনে আকাশ দেখা করতে চায়। তারা বাঁধা দিতে চাইলেও সে শোনেনা। সন্ধ্যা খুঁজছে তারাকে আর আকাশ খুজছে তারার মেজদিকে, খুঁজতে খুঁজতে আকাশের সাথে দেখা হয়ে যায় সন্ধ্যার। অনেক কান্নাকাটি করে আকাশকে দেখে। আকাশ জানে বউ রেগে গেলে কাউকে আস্ত রাখবেনা।

আরও পড়ুনঃ সত্যের সামনে দুই বোন, কলকাতায় মুখোমুখি সন্ধ্যা-তারা-আকাশনীল! ফাঁস ধুন্ধুমার পর্ব

sandhyatara serial finally sandhya tara and akashneel meet face to face

 

তাই সন্ধ্যাকে বুঝিয়ে বাড়ি নিয়ে যেতে চায়। এরপর আগামী পর্বে দেখা যায়, আকাশের গাড়িতে রয়েছে সন্ধ্যা। অনেক কথা শোনায় সন্ধ্যাকে। আকাশ বলে, ‘আপনার জন্য সর্বত্র নাকাল হতে হয় আমাকে কোনো মানুষ এভাবে বাঁচতে পারে। কেমন একটা দমবন্ধ দমবন্ধ লাগছে এরপর আর কলকাতা, যেদিকে দুচোখ যায় সেদিকে চলে যাব।

আমি আর কোনোদিনও ফিরব না কাউকে জানাব না কিছু’। এই কথা শুনে সন্ধ্যা ভাবে উনি কেন যেদিকে দুচোখ যায় চলে যাবেন, তার থেকে আমি চলে যাব। এরপর আকাশকে গাড়ি থামাতে বলে। গাড়ি থেকে বেড়িয়ে ছুটতে থাকে সন্ধ্যা, আর তখনই অ্যাক্সিডেন্ট হয়। এরপর কি দুজনের মিল হবে? সেটাই দেখার। 

× close ad