Sandhyatara : স্টার জলসার (Star Jalsha) জনপ্রিয় ধারাবাহিক ‘সন্ধ্যাতারা’ দেখে দর্শকরা বেশ আপ্লুত হয়। আপ্লুত হওয়ার অনেক কারণ রয়েছে। ধারাবাহিকে দেখা গেছে অন্যরকম কাহিনী। অনান্য ধারাবাহিকের থেকে একেবারেই আলাদা। সন্ধ্যাকে আকাশ ভালোবাসেনা, সন্ধ্যা জানে আকাশ অন্য একজনকে ভালোবাসে,তা সত্ত্বেও সে হাল ছাড়েনি, বরং নিজেকে সবসময় আকাশের কাছে প্রমাণ করতে উদ্যত হয়েছে।
অন্যদিকে সন্ধ্যার ভাগ্য এত ভালো যে, স্বামী পাশে নেই তো কি হয়েছে, পাশে রয়েছে বিজয়া মাঠানের মতো শাশুড়ি। এখানে বৌমা শাশুড়ির সম্পর্ক এত সুন্দর ভাবে দেখানো হয়েছে যে যা দেখে জুড়িয়ে যায় চোখ। কিন্তু সবার ভাগ্যে তো আর এত ভালোটা সয় না। আর তাই ভাগ্যের পরিহাসে সন্ধ্যা আজ হসপিটালে। আর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফেরার পরই জানতে পারবে তারা আর আকাশের সম্পর্কটা।
যারা ধারাবাহিক দেখেন তারা জানেনই, সন্ধ্যা আকাশের পিছন পিছন চলে যায় কলকাতায়। সেখানে গিয়ে সন্ধ্যা খুব রেগে যায়। তারা আর আকাশের সম্পর্কটা তার সামনে আসতে গিয়েও আসেনি। আকাশ বুঝিয়ে যখন বাড়ি নিয়ে আসে, তখন ফেরার পথে আকাশের কিছু কথায় খারাপ লাগে সন্ধ্যার। তাই সে গাড়ি থেকে নেমে ছুটে পালাতে যায় , আর তখনই ঘটে অ্যাক্সিডেন্ট।
এই অ্যাক্সিডেন্টের জন্য আকাশ নিজেকে দায়ী করে, একটু হলেও আকাশের মন নরম হয়েছে সন্ধ্যার প্রতি। আর এবারেই ঘটবে আসল ঘটনা। দিদির অ্যাক্সিডেন্টের খবর শুনে হাসপাতালে মুখ ঢাকা দিয়ে দেখতে যায় তারা। আর তখনই রিন্টুর চোখে পড়ে যায় তারাকে। সঙ্গে সঙ্গে পিসিমাকে ফোন করে, আর বলে সন্ধ্যার বোনের যে ছবি দেখেছিলাম।
আরও পড়ুনঃ নিজের প্রাণ বাজি রেখে সন্ধ্যাকে বাঁচাতে মরিয়া আকাশ! ফাঁস ‘সন্ধ্যাতারা’ দুর্ধর্ষ পর্ব
সেরকমই একটা মেয়ে সন্ধ্যাকে দেখতে এসেছে হাসপাতালে। পিসিমা নজর রাখতে বলে। আসন্ন প্রোমো অনুযায়ী জানা যাচ্ছে, বিজয় মাঠান সন্ধ্যাকে বলে আজ সে যা চাইবে তাই পাবে। আকাশ বলে আকাশের চাঁদ চায়, সন্ধ্যা জানায় তারা চায়, তারপরই দেখা যায় ওই পিসিমনিই সবার সামনে তারাকে নিয়ে আসছে, দ্যাখ তো নীল চিনিস নাকি। এরপর কি সব ফাঁস হয়ে যাবে। সেটাই দেখার।