সম্পর্ক গড়তে সময় লাগে সম্পর্ক ভাঙতে সময় লাগে না। আর সেকারণেই খুব তাড়াতাড়ি ভেঙে যায় সম্পর্ক। সম্পর্ক গড়া আর ভাঙার পদ্ধতি যদি এক হত তাহলে বোধহয় হুটহাট করে সম্পর্ক ভাঙতো না। এই ভাঙা গড়ার ট্রেন্ডে যারা টিকে আছে বলতে হবে তাদের ধৈর্য আছে। কারণ মানুষ সবসময় স্রোতে গা ভাসাতেই ভালোবাসে। বর্তমানে টলিপাড়ার আরেক জনপ্রিয় জুটি শ্বেতা ভট্টাচার্য (Sweta Bhattacharya) এবং রুবেল দাস (Rubel Das)।
টলিপাড়ার জনপ্রিয় জুটি হল শ্বেতা-রুবেল। অভিনেত্রী শ্বেতা ভট্টাচার্য এবং অভিনেতা রুবেল দাস ‘যুমনা ঢাকি’ ধারাবাহিকে অভিনয় করতে করতেই আবদ্ধ হন প্রেমের বন্ধনে। যদিও এর আগে তারা বেশ ভালো বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কে ছিলেন। এই সম্পর্ক দেখে অনেকেই ভেবেছিলেন তাদের মধ্যে সম্পর্ক আছে। তবে দুজনেই তখন জানিয়েছিলেন বন্ধু।
পরে দুজনেই প্রকাশ্যে জানিয়েছেন তারা ভালোবাসে দুজন দুজনকে। ভালোবাসার বন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার পরেই সকলের জিজ্ঞাস্য , বিয়ের পিঁড়িতে কবে বসবে? দুজনের পক্ষ থেকেই শোনা গেছে ইতিবাচক মন্তব্য। দুজনে খুব শীঘ্রই বিয়ের পিঁড়িতে বসবেন। হয়ত পরের বছর। অনুরাগীরা অপেক্ষায় রয়েছেন দুজনকে বিয়ের পিঁড়িতে দেখার।
উল্লেখ্য, ৫ ই সেপ্টেম্বর ছিল রুবেল দাসের জন্মদিন। শ্যুটিং করতে গিয়ে পায়ে চোট লাগে রুবেলের তাই বাড়ি থেকেই চলছে শ্যুটিং। আর তাই এবারের জন্মদিনটা বাড়িতেই সেলিব্রেশন করেন। রাত ১২ টায় কেক কেটে পরিবারের সাথে জমজমাট আয়োজনে মাতলেন অভিনেতা, সাথে ছিলেন শ্বেতা।
শ্বেতার গালে চুম্বন দিয়ে একটি সেলফি তুলেছেন রুবেল। সেই ছবি পোস্ট করেছেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। শুধু সেই ছবি নয়, জন্মদিনের আরও অনেক ছবিই পোস্ট করেছেন। রুবেলকে জি বাংলার নিম ফুলের মধুতে দেখা গেলেও শ্বেতাকে দেখা যাচ্ছেনা এখন ধারাবাহিকে। শেষ ধারাবাহিক সোহাগ জল। টিআরপির অভাবে তা বন্ধ হয়ে যায়। আর কি ফিরবেন না ধারাবাহিকে? এ প্রসঙ্গে কিছু জানা যায়নি, তবে শ্বেতার হাতে রয়েছে বেশ কয়েকটি বড় প্রজেক্ট, তাই সেগুলোতেই এখন ব্যস্ত অভিনেত্রী।