স্টার জলসায় (Star Jalsha) শুরু হয়েছে নতুন ধারাবাহিক ‘কথা’ (Katha)। ধারাবাহিকের মূল প্রেক্ষাপটে ছিল একজন গাছ প্রেমী মানুষের সাথে একজন অন্য জগতের মানুষের প্রেমজ সম্পর্ক। এটা কি আদৌও সম্ভব নাকি সম্ভব নয় তেমনটাই ধারাবাহিকে ফুটে উঠেছে। ধারাবাহিকটি বেশ জমে উঠেছে। টিআরপি তালিকাতেও তাকে দেখা গেছে পঞ্চম স্থানে। এর একটাই কারণ ধারাবাহিকের কাহিনী।
বর্তমানে এই ধারাবাহিকে দেখা যাচ্ছে, এই দুজন বিপরীত ধর্মী মানুষের একে অপরের সাথে কোনো মিল নেই। কিন্তু হঠাৎ তাদের দুজনকে একসাথে বিয়ের পিঁড়িতে বসতে হয়। বিয়ের পর শুরু হয় সংসার জীবন। এই সংসার জীবন একেবারেই আলাদা। সবার মতো সুখের সংসার হবে তা নয়, দুজনের মধ্যে রয়েছে শুধুই মান-অভিমান।
বিয়ের পর কথা আর অগ্নিভ দ্বিরাগমনে গেছে। কোনোরকম বাধ্য হয়েই। প্রথমে কথা ভেবেছিল অগ্নিভ যাবে না। কিন্তু শেষ পর্যন্ত অগ্নিভ যায়। দায়িত্ব কর্তব্য পালন করে। কিন্তু তাতেও যে শান্তি নেই কথার জীবনে। কারণ কথার মাথার উপরে রয়েছে অনেক টাকা ঋণ রয়েছে। তার জন্য সে সবার কাছে ছোটো হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু তাই নিয়েই কথা নিজের দিন কাটাচ্ছে।
আরও পড়ুনঃ TRP তুলতে বড় সিদ্ধান্ত ধারাবাহিকে, অবাক করা খবরে ক্ষিপ্ত দর্শকেরা
আর সেই দেনা মেটাতে পথে নেমেছে কথা। প্রকাশ্যে এল সেই প্রোমো। কথাকে দেখা যাচ্ছে কথা ভ্যানে করে চা বিক্রি করছে আর বলছে, ‘হাঁচি কাশি মাথা ব্যথা জরিবুটি চা এনেছে কথা। এক চুমুকে জুরাবে প্রাণ হয়ে যাবে মুশকিল আসান’। আর এই কাজটা চোখে পড়ে অগ্নিভর। অগ্নিভ কথার হাত ধরে জিজ্ঞাসা করেন, এসব কি হচ্ছে?
তুই রাস্তায় চা বিক্রি করছিস। এরপরে কথাকে টেনে নিয়ে আসে গুহ বাড়িতে। এসেই মিস্টার গুহকে বলে, আপনার নাতবৌমা রাস্তায় চা বিক্রি করছে। এর কি বিচার করবেন। এরপরই দাদু বলেন কথাকে, তুমি গুহ বাড়ির বউ এখনই চা বিক্রি করা বন্ধ করতে হবে। এরপরে কথা চিন্তায় পড়ে যায়। চা বিক্রি না করলে ঋণ শোধ করবে কীভাবে?