দস্যি মিঠাই! চিরকুটে দিয়ে প্রেম থেকে ছেলেদের সাথে মারপিট, সাক্ষাৎকারে অকপট সৌমিতৃষা কুন্ডু

সুখে দুঃখে মিষ্টি মুখে মিঠাই (Mithai) সকলকে সবসময় মাতিয়ে রাখে। ধারাবাহিকে চরিত্রের নামের মতোই বাস্তবেও মিঠাই অর্থাৎ সৌমিতৃষা কুন্ডু (Soumitrisha Kundu) বেশ মিষ্টি স্বভাবের মেয়ে।

Desk

mithai serial actress soumitrisha kundu talks about her childhood memories

সুখে দুঃখে মিষ্টি মুখে মিঠাই (Mithai) সকলকে সবসময় মাতিয়ে রাখে। ধারাবাহিকে চরিত্রের নামের মতোই বাস্তবেও মিঠাই অর্থাৎ সৌমিতৃষা কুন্ডু (Soumitrisha Kundu) বেশ মিষ্টি স্বভাবের মেয়ে। চঞ্চল, হাসিখুশি স্বভাবের। মিঠাই  ওরফে সৌমিতৃষা সকলের সাথে মিলেমিশে থাকতে খুব ভালোবাসে। পর্দায় সে সবার সাথে যতটা সাবলীল। পর্দার বাইরে বাস্তবেও তার সাথে সকলের সম্পর্কটা বেশ মিষ্টি।

মিঠাই দেখতে দেখতে মিঠাই চরিত্রে অভিনীত সৌমিতৃষা কুন্ডু (Soumitrisha Kundu) যেন সকলের ঘরের মেয়েতেই পরিণত হয়েছে। তাকে ছাড়া মিঠাই একদম অসম্পূর্ণ। সম্প্রতি মিঠাইয়ের একটি সাক্ষাৎকারের ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। যাতে মিঠাইকে তার ছোটবেলার কথা জিজ্ঞেস করলে অকপটে গড়গড় সে বলে গেল নিজে ছোটবেলার দুস্টুমি থেকে প্রথম প্রেমের গল্প। তার গল্প শুনে দর্শক বেশ উপভোগ করেছেন। বেশ দুস্টুমিষ্টি অনেক গল্প দিয়েই নিজের ছোটবেলার স্মৃতি ভাগ করে নিলেন সকলের সাথে।

 

View this post on Instagram

 

A post shared by SOUMITRISHA (@soumitrishaofficial)

সৌমিতৃষা কুন্ডুর ছোটবেলা (Soumitrisha Kundu Childhood)

সৌমিতৃষা কুন্ডু জানান, তিনি ছোটবেলা থেকেই খুব দুস্টু ছিলেন। তার বাবা মাও খুব তাকে নিয়ে খুব সাবধানী ছিলেন। কখনও তাকে কোথাও একা ছাড়তেননা তারা। সময়ে সময়ে সাথে করে স্কুলে দিয়ে আসা আবার নিয়ে আসা। পড়তে গেলেও তাকে টিউশন ব্যাচ থেকে আনা নেওয়া করতেন তারা। তাই অভিনেত্রী মজা করে আক্ষেপের সুরে বলেন বাবা মা এতো গার্ড দিতো বলে একটা প্রেমও করতে পারেনি সে। আর তাই এখনো সিঙ্গেল।

আরও পড়ুনঃ সত্যিই কি চিড় ধরেছে সিড-মিঠাইয়ের সম্পর্কে ? উত্তর দিলেন মিঠাই অভিনেত্রী সৌমিতৃষা কুন্ডু

এরপর সে জানায় ছোটবেলায় প্রি-প্রাইমারি স্কুলে ছেলেদের মতো ছোট ছোট চুল রাখতো আর ছেলেদের সাথে মারপিটও করতো খুব। ছোটবেলাটা স্কুলে কেউ লুকিয়ে তাকে চিরকুট দিয়ে প্রেম নিবেদন করতো। আবার একটু বড়ো বয়সে একবার তার স্কুলে পড়ার সময় তাকে মেডিকেল এর একটি সস্টুডেন্ট পছন্দ করতো। তাকে সবসময় বাবা মায়ের সাথেই যেতে আসতে দেখতো। শেষমেষ তার টিউশন ব্যাচের থেকে ছেলেটি সৌমিতৃষার ফোন নম্বর জোগাড় করে ও তাকে ম্যাসেজ করে সবটা জানিয়েছিল।

Related Post