ছেলেকে পেয়ে মেয়েদের জন্মদিন ভুলে গেল সূর্য, তার ব্যবহারে ক্ষোভ প্রকাশ দর্শকদের!

Anurager Chowa : স্টার জলসার (Star Jalsha) জনপ্রিয় সিরিয়াল ‘অনুরাগের ছোঁয়া’। গল্পের খাতিরে বারংবার সমালোচনার মুখে পড়লেও জনপ্রিয়তা কমেনি ধারাবাহিকের। প্রত্যেক সপ্তাহেই এই সিরিয়ালটিকে টিআরপি

Nandini

anurager chowa serial surja forgot his daughter's birthday for mishka's son

Anurager Chowa : স্টার জলসার (Star Jalsha) জনপ্রিয় সিরিয়াল ‘অনুরাগের ছোঁয়া’। গল্পের খাতিরে বারংবার সমালোচনার মুখে পড়লেও জনপ্রিয়তা কমেনি ধারাবাহিকের। প্রত্যেক সপ্তাহেই এই সিরিয়ালটিকে টিআরপি তালিকায় শীর্ষ স্থানে দেখা যায়। তবে গত দুই সপ্তাহ যাবৎ প্রথম স্থান থেকে একেবারে পঞ্চম স্থানে নেমে গেছে সিরিয়ালটি। এর কারণ অবশ্য গল্পের অবনতি। গল্পে নতুন মোড় দেখা যাচ্ছে যা দর্শকের একদমই পছন্দ হচ্ছেনা বলা চলে।

শত বদমাইশি করার পরেও মিশকা আবার জিতে গেল। শুধু তাই নয় সে দীপাকে সূর্যর জীবন থেকে তাড়িয়ে নিজের জায়গাটা পাকা করে ফেলেছে। সূর্য মিশকাকে পছন্দ করছেনা ঠিকই তবে সে পরোক্ষভাবে মিশকার ফাঁদে পা দিয়ে প্রথমে দীপাকে ডিভোর্স দেয়। আর এখন সে মিশকার ছেলের কারণে নিজের মেয়েদের থেকেও দূরে সরে যাচ্ছে।

anurager chowa serial surja forgot his daughter's birthday

ডিভোর্সের পর দীপাকে তার বাবা-মা নিজেদের বাড়িতে নিয়ে চলে আসে। মায়ের সাথে ছোট্ট সোনা-রুপাও ছেড়েছে সেনগুপ্ত বাড়ি। কিন্তু সূর্যর তাতে কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই। সে মেতে রয়েছে মিশকার ছেলেকে নিয়ে। মিশকা সূর্যকে বলে তার বেবিকে নিয়ে হাসপাতালে যেতে হবে তক্ষনাৎ। সূর্যও আগেপিছে না ভেবে দীপা আর তার মেয়েদের বাড়ি ছেড়ে চলে যাওয়ার কথা শুনেও হাসপাতালে যাওয়াটাই আগে বেঁচে নেয়।

যদিও সে একজন ডাক্তার। তার কাছে রোগীই আগে। কিন্তু দীপা যাবার আগে বারবার আশা করেছিল একবার হয়ত সূর্য আসবে। কিন্তু সূর্য সেই আশা মিথ্যে করে দিয়েছে। মেয়েদের জন্মদিনে তারা বাবার জন্য অপেক্ষা করে বসে আছে কিন্তু মিশকা কিছুতেই সূর্যকে ফ্রি হতে দিচ্ছেনা। আর সূর্য, লাবণ্য দুইজনেই মিশকার সাথে হাসপাতালে বসে আছে। সূর্যর একবারের জন্যও নিজের মেয়েদের কাছে যাবার কথা মনে পড়ছেনা।

anurager chowa serial sona rupa angry on their father

অন্যদিকে, রুপা বরাবরই তার বাবার মত জেদি। সে সকলকে বলে রেখেছে বাবা যদি নিজে থেকে তাদের জন্মদিনে না আসে তাহলে কেউ যেন তাকে ফোন করে না জানায়। তাই অপেক্ষা ছাড়া কারুর কাছেই কিছু করার নেই। অন্যদিকে যখন বাড়ির বেল বাজল সোনা-রুপা মনে করে তাদের বাবা এসেছে। কিন্তু সেই আশা আশাই থেকে যায়। সূর্য নয় বরং প্রবীর আসে তার দিদিভাইদের কাছে।

Related Post