স্বপ্নের পেশা ছেড়ে অভিনয়ে, কিভাবে হলেন নায়িকা? অজানা কাহিনী শেয়ার করলেন স্বীকৃতি মজুমদার

বাংলা টেলিভিশনের জনপ্রিয় অভিনেত্রী স্বীকৃতি মজুমদার (Swikriti Majumder)। যিনি জনপ্রিয় হয়েছিলেন স্টার জলসার (Star Jalsha) জনপ্রিয় ধারাবাহিক ‘খেলাঘর’ থেকে। খেলাঘরের পর অভিনয় করেছেন ‘মেয়েবেলা’ ধারাবাহিকে।

Saranna

swikriti majumder shared her unknown story at zee bangla didi no 1

বাংলা টেলিভিশনের জনপ্রিয় অভিনেত্রী স্বীকৃতি মজুমদার (Swikriti Majumder)। যিনি জনপ্রিয় হয়েছিলেন স্টার জলসার (Star Jalsha) জনপ্রিয় ধারাবাহিক ‘খেলাঘর’ থেকে। খেলাঘরের পর অভিনয় করেছেন ‘মেয়েবেলা’ ধারাবাহিকে। এই ধারাবাহিকেও তাঁর চরিত্র বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছিল। তবে  শুরু থেকেই কিন্তু অভিনেত্রী তিনি। আজ সেই কাহিনীই রইল আপনাদের জন্য। 

কিন্তু টিআরপির (TRP) অভাবে ধারাবাহিক বেশিদিন চলেনি। বর্তমানে অভিনেত্রীকে দেখা যাচ্ছে, ‘আলোর কোলে’ ধারাবাহিকে। তাঁর এই চরিত্র বেশ জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। একের পর এক চরিত্রে জনপ্রিয়তা পেলেও, অভিনয় জীবনে তিনি কখনোই পা দিতে চাননি। চেয়েছিলেন অন্য পেশার সাথে যুক্ত হতে। কিন্তু সেটা আর হয়নি। 

swikriti majumder

এদিন দিদি নাম্বার ওয়ানের মঞ্চে উপস্থিত হয়েছিলেন স্বীকৃতি। সেখানে রচনা ব্যানার্জী জিজ্ঞাসা করেন, অভিনয় জীবনে কত বছর হল? স্বীকৃতি জানান, তিন বছর হয়ে গেল। কীভাবে আসা অভিনয় জগতে? অভিনেত্রীর কথায়, ‘ ইঞ্জিনিয়ারিং করছিলাম সেখান থেকে প্লেসমেন্ট পেয়ে বোম্বেতে চাকরি পেয়ে গিয়েছিলাম। তারপর একটা বিউটি কনটেস্ট হয়, মা আমাকে জোর করে পাঠিয়েছিলেন। আমি গিয়েছিলাম। 

আরও পড়ুনঃ কাঞ্চন অতীত হতেই নতুন সম্পর্কে পিঙ্কি! অভিনেত্রীর সেই নতুন মনের মানুষ কে? সত্যি এল সামনে

ওখানে সেকেন্ড হই। তারপর হঠাৎ চ্যানেল থেকে কল আসে। তোমাকে ভাবছি আমরা অডিশনে পাঠাব। অডিশন দিই। ১৫ দিন পরে কনফরমেশন পাই । তারপর সিলেক্ট হয়ে যায়’। এরপরই রচনা জিজ্ঞাসা করেন, বাবা- মা কি এই কাজে খুশি। তখন অভিনেত্রী জানান, তাঁর বাবা-মা অন্যরকম। তাঁরা সবসময় চাইতেন মেয়ে এই শিল্পকলার মধ্যে থাকুক। কিন্তু অভিনেত্রী চাইতেন ইঞ্জিনিয়ারিং পাস করব, জয়েন্ট দেব। অভিনেত্রীর ইচ্ছেতেই ইঞ্জিনিয়ারিং পড়া। বাবা-মার ইচ্ছে ছিলনা।

আরও পড়ুনঃ শিমুলকে বাঁচাতে হিরোর মত এন্ট্রি নীল পরাগ! না দেখলে বিশ্বাসই হবে না, দেখুন প্রোমো

স্বীকৃতির কথা শুনে অবাক হন খোদ রচনাও। কারণ বাবা-মারা বরং চান ছেলে-মেয়ে পড়াশোনা নিয়ে থাকুক। কিন্তু এক্ষেত্রে বাবা-মা একেবারে আলাদা। এরপরই প্রশ্ন করেন, যখন শ্যুটিং না থাকে তখন কী কর? অভিনেত্রীর কথায়  , ‘ আমি প্রচন্ড ল্যাদখোর। ঘুমোতে ভালোবাসি, আর টিভি দেখতে ভালোবাসি। এটাই আমার জীবন। 

Related Post